গাঁয়ের পথে কলম হাতে
শিশিরকণা ঘাসের ডগে
-কল্যাণ অধিকারী
তখনও শিশিরকণা ঘাসের ডগে জেগে।
নদীর ধার বরাবর রাস্তায়,
নদীর ধার বরাবর রাস্তায়,
কে যেন দুর্গার পা এঁকে গিয়েছে।
একখান ছোট্ট ঢিল ডানে ছুঁড়ি,
বায়ে গিয়ে পরে শান্ত নদীর জলে।
মাছ ধরার অপেক্ষায় ছোট্ট শুভ্রতায় ভরা বক,
ভয় পেয়ে উড়ে যায় গাছের ডালে।
তব পানে চেয়ে থাকি এই বুঝি,
ঝপ করে নেমে আসে নদীর জলে।
তখনও শিশিরকণা ঘাসের ডগে জেগে।
ধানের শিষে দুধ বসার অপেক্ষায় টিয়ে,
মাছরাঙা বলে যায় জোয়ার আসেনি,
চেঙো, চান্দা, পাঁকাল থাকুক এখন শুয়ে।
বাগদি বুড়ি বুচকি ভরা শাক তুলে,
মাথায় নিয়ে হেঁটে চলেছে হাটের পানে।
কোনক্রমে ধরে রেখেছে কাশফুল রঙ-বর্ণ,
মহালয়া'র দিন পনেরো বাদে,
জ্বলন্ত কাঠ হয়ে শোকাবে নদীর পাড় ঘেঁষে।
তখনও শিশিরকণা ঘাসের ডগে জেগে।
একখান ছোট্ট ঢিল ডানে ছুঁড়ি,
বায়ে গিয়ে পরে শান্ত নদীর জলে।
মাছ ধরার অপেক্ষায় ছোট্ট শুভ্রতায় ভরা বক,
ভয় পেয়ে উড়ে যায় গাছের ডালে।
তব পানে চেয়ে থাকি এই বুঝি,
ঝপ করে নেমে আসে নদীর জলে।
তখনও শিশিরকণা ঘাসের ডগে জেগে।
ধানের শিষে দুধ বসার অপেক্ষায় টিয়ে,
মাছরাঙা বলে যায় জোয়ার আসেনি,
চেঙো, চান্দা, পাঁকাল থাকুক এখন শুয়ে।
বাগদি বুড়ি বুচকি ভরা শাক তুলে,
মাথায় নিয়ে হেঁটে চলেছে হাটের পানে।
কোনক্রমে ধরে রেখেছে কাশফুল রঙ-বর্ণ,
মহালয়া'র দিন পনেরো বাদে,
জ্বলন্ত কাঠ হয়ে শোকাবে নদীর পাড় ঘেঁষে।
তখনও শিশিরকণা ঘাসের ডগে জেগে।
©-কল্যাণ অধিকারী
Comments
Post a Comment